সরকার নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয় মোতাবেক বিদেশে চাকরি.
সরকার নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয় মোতাবেক বিদেশে চাকরি
সরকার নির্ধারিত মূল্যে বিদেশ চাকরি নিয়ে যাত্রা করা অনেকগুলো পন্থা রয়েছে ৷ আপনি যদি চান যে আপনি অতিরিক্ত অর্থ প্রদান না করে সরকার নির্ধারিত খরচ বহন করে সম্পূর্ণ নিরাপদ অত্যন্ত সহজ ও স্বাভাবিক ভাবে বিদেশ যাত্রা করতে ৷ পারে আপনাকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে আপনি সেই কর্ম সংস্থানের জন্য আপনার কাঙ্ক্ষত ভিসা নিয়োগকর্তা ভালো কোম্পানি কোথায় পাবেন?
এখানে উল্লেখ্য যে আপনাকে বুঝতে হবে, আপনাকে জানতে হবে যে, বিদেশী কোম্পানী বা নিয়োগকর্তারা কিভাবে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ করে থাকেন সেটা আপনাকে বুঝতে হবে৷ যা জানা অত্যন্ত সহজ যেমন একটি বিদেশি কোম্পানি যখন বাংলাদেশ থেকে তার কর্মী নিতে চান তখন সেই দেশের কোম্পানি যেমন ধরুন সৌদি আরবের কোম্পানি. তখন সে তার দেশের সরকার এর লেবার মিনিস্ট্রি অর্থ অথবা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে সে তার লিখিতভাবে দরখাস্ত করেন যে,
আমার কোম্পানি আমি আমার একটি ফ্যাক্টরি আছে ধরুন সিমেন্ট ফ্যাক্টরি সেখানে আমার এত কর্মী রয়েছে এখানে ম্যানেজমেন্টের কর্মী আছে অর্থাৎ প্রথম শ্রেণী দ্বিতীয় শ্রেণি তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী কর্মকর্তা.বিদেশে থাকা প্রয়োজন এই জন্য যে উল্লেখিত প্রমাণসহ সে যদি তার দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বুঝাতে সক্ষম আসলে তার বিদেশ থেকে আনা প্রয়োজন তখন সে দেশের সরকার তাঁকে লিখিতভাব অনুমতি প্রদান করে থাকেন.যাদের লাইসেন্স আছে যোগাযোগ করলে সে এবং নিয়োগকর্তা রিক্রুটিং এজেন্ট কে তার রিকোয়ারমেন্ট তার ডিমান্ড বিস্তারিত বলেন যে, আমার এতজন কনস্ট্রাকশন লেবার, তিনজন ক্লিনার, দুইজন ড্রাইভার, একজন লোডিং আনলোডিং, তুমি Recruit করে আমাকে আমার দেশে পাঠায়.
সেখানে সে তার বেতন অন্যান্য সুবিধাদি বিস্তারিত মৌখিক এবং লিখিতভাবে প্রদান করেন সেই প্রেক্ষিতে রিক্রুটিং এজেন্সি বাংলাদেশ সার্কুলার প্রদান করে যেসব কোম্পানির লোক প্রয়োজন, বেতন বৃদ্ধি তখন আমাদের বাংলাদেশের কর্মী ভাইবোনেরা বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে তাদের হাত ধরেই রিক্রুটিং এজেন্সি অফিসে তাদের পাসপোর্ট জমা প্রদান করেন.and পরবর্তীতে বিদেশ Jan .এখানে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে আপনি শুধু একজনের সহযোগিতা নিচ্ছেন. রিক্রুটিং এজেন্টের কাছে আসার জন্য. আপনার শুধু এইটুকু কাজ করার জন্য আপনাদের কাছ থেকে টাকা বেশি আপনারা বিদেশে যাওয়ার প্রকৃত খরচ কত আপনারা দেখতে পাচ্ছেন না এবং জানতে পারছেন না.
কিন্তু পক্ষান্তরে আপনি যদি একটু বুদ্ধি করে চোখ কান খুলে দেখেন তাহলে আপনি বাংলাদেশের সকল রিক্রুটিং এজেন্সিকে দেখতে পাবেন এবং তর কাছে কি কি কাজ আছে কোন কোন দেশে জাতে পারবে তাহলে আপনি তখন সরাসরি রিক্রুটিং এজেন্টের কাছে আসবেন এবং মালিকের সঙ্গে সরাসরি দেখা করবেন এবং আপনার কাজগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত প্রশ্ন করবেন এবং আপনার সেই কোন কাজ পছন্দ হলেট্রেনিং ট্রেনিং দেওয়ার পরে আবার সার্টিফিকেট কুরিয়ার মাধ্যমে আপনার নিকট প্রেরণ করেছি রিক্রুটিং এজেন্সি আপনার ম্যানপাওয়ার ক্লিয়ারেন্স বা জনশক্তি রপ্তানির বা বিদেশ গমনের ছাড়পত্র গ্রহণ করবেন এবং সেই স্মার্ট কার্ডের কপি আপনার কাছে প্রেরণ করবেন এরপর এ ফ্লাইট রেডি করতে পারেন আমি সম্পূর্ণ ভাবে প্রস্তুত
তখন আপনার রিক্রুটিং এজেন্সি আপনার জন্য বিমানের টিকেট ক্রয় করবেন এবং প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র প্রস্তুত করবেন তারপরে আপনাকে অবহিত করবেন যে আপনার ফ্লাইটটি এত তারিখে আপনি এত তারিখে ঢাকা শহরে আমার অফিসে হাজির থাকবেন. এবং করোনা টেস্ট করে নেগেটিভ থাকলে আপনি এখন সরকার নির্ধারিত খরচ রিক্রুটিং এজেন্সিকে প্রদান করবেন.একহাতে এবং আপনার সকল ডকুমেন্ট অর্থাৎ পাসপোর্ট টিকেট স্মার্ট কার্ড এম্প্লয়মেন্ট Contract গ্রহণ করবেন এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন যে, আপনাকে যে কোম্পানিতে যে বেতনে যে শর্তে দেয়ার কোন অধিকার রিক্রুটিং এজেন্সির নেই এবং বেশিরভাগ রিক্রুটিং এজেন্সি এমন কাজ করেন না বা করতে পারেন না| কেননা ডিজিটাল পৃথিবীতে আমরাও ডিজিটাল বাংলাদেশ আপনাকে যখন ভিসা কপি প্রদান করবে আপনি চাইলে নিজে সেই ভিসাটা অনলাইনে পরীক্ষা করে দেখতে পারবেন|
আপনার কোন দেশের কোন কোম্পানিতে ভিসা স্টাম্পিং করেছেন সেটা না পারলেও সমস্যা নেই আপনি যখন টিটিসি ট্রেনিং দিতে যাবেন তখন তারা আপনার যে কাগজপত্র চাইবেন সেগুলো দেখলে তারাও আপনাকে বলবে আপনার কোন দেশে কোন কোম্পানির কি কাজ কত বেতনে যাচ্ছেন তারপরে manpower ছাড়পত্র, বিদেশ গমনের ছাড়পত্র গ্রহণ করার পরে আপনাকে যখন স্মার্ট কার্ডের কপি প্রদান করবেন সেটাও আপনি বাংলাদেশের অনলাইনে বিএমইটি চেক করতে পারবেন যে আপনি বিদেশ গমনের ছাড়পত্র টি অরজিনাল কিনা.
বাংলাদেশের সরকার অর্থাৎ ম্যানপাওয়ার মন্ত্রণালয় প্রদান করেছেন কিনা সেটা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন সুতরাং এখানে কোনো লুকোচুরি করার সুযোগ নেই যদি আপনি সচেতন ও একটু চোখ কান খুলে সবকিছু যাচাই বাছাই করে নিবেন সুতরাং বিদেশ যেতে কোন তৃতীয় ব্যাক্তি বা মিডিল ম্যনের কোন প্রয়োজন নেই|আপনি সরাসরি শতশত কোম্পানি যাচাই-বাছাই করে আপনার পছন্দের কোম্পানির ভিসা নির্বাচন করুন এবং সরকার নির্ধারিত খরচে সরাসরি বিদেশ ভ্রমন করুন এবং উপার্জন করুন নিজেও দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করুন|
এখানে উল্লেখ্য যে কাজের কথা বলে আর কাজে যাওয়ার ভিসা লাগানো kiনা রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে এমন অনেক ভিসা থাকে যেগুলো সরকার নির্ধারিত খরচেরও কম মূল্যে রিক্রুটিং এজেন্ট গুণ প্রদান করে থাকেন|আপনি যদি তৃতীয় কোনো ব্যক্তির সঙ্গে যান তখন সে তার অধিক মুনাফার লোভে আপনাকে ওই kom মূল্যের visa prodan করেন. কারণ আপনি তৃতীয় একটি ব্যক্তির মাধ্যমে এসেছেন রিক্রুটিং এজেন্সির সঙ্গে ওই তৃতীয় ব্যাক্তি যোগাযোগ থাকে এই ক্ষেত্রে তৃতীয় ব্যাক্তি টি আপনার যে সিদ্ধান্ত মোতাবেক রিক্রুটিং এজেন্সির কাজ করবেন|
এখন আপনি বলুন আপনি কি সরাসরি কাজ পছন্দ করে বিদেশ ভ্রমণ করবেন নাকি তৃতীয় কোনো ব্যক্তি বা নির্মাণের হাত ধরে রিক্রুটিং এজেন্সি তে এসে মিথ্যা তথ্য ভুল ধারণা নিয়ে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করবেন এমন লোভ দেখিয়ে আপনার কাছ থেকে অধিক অর্থ নিয়ে, আপনার ক্ষতি সাধিত করবে,মনে রাখবেন বিদেশ যাত্রা দুই 1 দিন পরে চলে আসলাম এমন বিষয় নয় এটা সর্বনিম্ন 2 বছরের জন্য আপনি যাচ্ছেন এবং সেখানে আপনি ভালো কোম্পানি পেলে আপনি সেখানে বছরের পর বছর যুগের পর যুগ ধরে চাকরি করতে পারবেন. ছোটখাটো কোনো সিদ্ধান্তের বিষয় নয় তাই আসুন সবাই সবকিছু জেনে শুনে সরাসরি job নির্বাচন করি, সরাসরি বিদেশ যায়, সরাসরি উপার্জন করি|